[ad_1]
নবান্ন (Nabanna) থেকে প্রকাশিত হয়েছে রাজ্যজুড়ে পঞ্চায়েত ক্রিস্তরে সাড়ে ৬ হাজার কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি। যদিও এর পূর্বেই জানানো হয়েছিল রাজ্যের ত্রিস্তরে নিয়োগ করা হবে প্রচুর সংখ্যক পঞ্চায়েত কর্মী। সম্প্রতি নবান্নের তরফ থেকে প্রকাশিত হয়েছে উক্ত নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি। ১১ জানুয়ারি রাজ্য মন্ত্রিসভার আলোচনা সভায় নতুন কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জারি করা হয় নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি।
নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হওয়ার পরও শুরু হয়নি আবেদন প্রক্রিয়া। উক্ত চাকরির জন্য রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে। রাজ্য সরকারের (Government of West Bengal) পঞ্চায়েত দপ্তরের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে চাকরিপ্রার্থীরা রেজিস্ট্রেশন করাতে পারবেন।
যদিও অনলাইন আবেদন কবে থেকে শুরু হবে সেই সংক্রান্ত কোনো কিছুই বলা হয়নি অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে। অনুমান করা হচ্ছে যে লোকসভা নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পরই উক্ত নিয়োগ সম্পর্কিত আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।
সাধারণত নির্বাচন চলাকালীন নতুন কোন চাকরির আবেদন প্রক্রিয়া বা নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত রাখা হয়। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পূর্বেই রাজ্যের জেলা ভিত্তিক শূন্য পদের ভিত্তিতে ভিন্ন ভিন্ন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হবে। উক্ত নিয়োগ প্রক্রিয়া, প্রকাশিত হওয়ার পরেই আবেদনকারী অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
জেলাভিত্তিক শূন্যপদের সংখ্যা:
রাজ্যের পঞ্চায়েত স্তরে মোট শূন্যপদের সংখ্যা ৬৬৫২টি। তার মধ্যে জেলা ভিত্তিক শূন্য পদের সংখ্যা নিন্মে উল্লেখিত হল-
আলিপুরদুয়ার : ১২১
বাঁকুড়া : ৬০৭
বীরভূম : ১৪৪
কোচবিহার : ১৯৪
দক্ষিণ দিনাজপুর: ১৮২
দার্জিলিং : ৩৬৬
হুগলি : ৬০১
হাওড়া : ৪৩৭
জলপাইগুড়ি : ১৪৬
ঝাড়গ্রাম : ২২২
কালিম্পং : ১৬৯
মালদা : ১৩৬
মুর্শিদাবাদ : ১৭৩
নদীয়া : ১৪১
উত্তর ২৪ পরগনা: ৫১৬
পশ্চিম বর্ধমান: ১১৭
পশ্চিম মেদিনীপুর: ৫৬০
পূর্ব বর্ধমান: ২৯৯
পূর্ব মেদিনীপুর : ৩২১
পুরুলিয়া: ৩৯৭
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ৫১৬
উত্তর দিনাজপুর: ৯৬
নবান্নের তরফ থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে যে, রাজ্যের গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদ এই ত্রিস্তরের ৯টি স্তরে মোট ৬৬৫২টি শূন্যপদে করা হবে কর্মী নিয়োগ। পঞ্চায়েত ত্রিস্তর এর নিয়োগের সাথেই শিলিগুড়ি মহাকুমা পরিষদের তরফ থেকে করা হবে কর্মী নিয়োগ।
[ad_2]
সিদ্ধার্থ দাস! স্নাতক কোর্সের পর নিয়মিত লেখালেখি শুরু করেন।
17 বছরেরও বেশি সময় ধরে লেখক হিসাবে কাজ করছেন।
বর্তমানে রাজারহাট বার্তার সাব-এডিটর ও ক্রিয়েটিভ হেড হিসেবে কর্মরত।