ডায়মন্ড হারবারের পরে পাশের কেন্দ্র মথুরাপুরেও জয়ের ব্যবধানের টার্গেট বেঁধে দিলেন তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। শনিবার, দলীয় প্রার্থী বাপি হালদারের হয়ে কুলপিতে সভা করেন অভিষেক। তাঁর বার্তা শুনতে জনসভায় ভিড় উপচে পড়ে। সেখানেই জয়ের মার্জিন বাড়ান। এবার ৫০হাজার হলেও বাড়িয়ে ৩লক্ষ কর। মথুরাপুরের সার্বিক উন্নয়নের দায় তিনি কাঁধে নিচ্ছেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন অভিষেক। আর তৃণমূল সাংসদ কথা দিলে কথা রাখেন, সেটা এতদিন জেনে গিয়েছে বাংলার মানুষ।
তিনবারের সাংসদ চৌধুরীমোহন জাটুয়াকে শারীরিক কারণে আর টিকিট দেয়নি তৃণমূল। এবার তৃণমূলের (TMC) প্রার্থী তরুণ নেতা বাপি হালদার। এদিন, ডায়মন্ড হারবারের (Diamond Harbour) মতো মথুরাপুরেও (Mahurapur) মার্জিন বাড়ানোর আহ্বান জানান অভিষেক। তাঁর কথায়, “তৃণমূল তৈরি হওয়ার পর প্রথম বিধানসভা নির্বাচনে ২০০১ সালে জেলার ২৮টির মধ্যে ১৪টি জিতেছিল জোড়াফুল। তার পর ২০০৮ সালের পঞ্চায়েতে জেলা পরিষদ জিতে এই জেলাই পরিবর্তনের সূচনা করেছিল। যত দিন গিয়েছে, তৃণমূল তত এই জেলায় বেশি বেশি করে শক্তিশালী হয়েছে। এ বারেও তার প্রমাণ দিতে হবে। অভিষেক বলেন, “জনতার উদ্দেশে বলেন, ২০১৯ সালে মথুরাপুরে আড়াই লক্ষ ভোটে জিতিয়েছিলেন আপনারা। এবার ৫০ হাজার হলেও আপনারা বাড়ান।
এদিনের মঞ্চে থেকে ডায়মন্ড হারবারের পাশাপাশি মথুরাপুর ( mahurapur ) লোকসভা কেন্দ্রের উন্নয়নের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন অভিষেক। বলেন, “আমি কথা দিয়ে গেলাম, ডায়মন্ড হারবারের মতো করেই মথুরাপুরেও সার্বিক উন্নয়ন করব। সে দায়িত্ব আমি নিজের কাঁধে তুলে নিচ্ছি। আজ থেকে মথুরাপুরের সার্বিক দায় কাঁধে নিয়ে যাচ্ছি। ভালবাসা কাজের মাধ্যমে ফিরিয়ে দেব“ জানান, ডায়মন্ড হারবারে চার লাখ মার্জিন হবে। আর মথুরাপুরে ৩ লাখ।
সিদ্ধার্থ দাস! স্নাতক কোর্সের পর নিয়মিত লেখালেখি শুরু করেন।
17 বছরেরও বেশি সময় ধরে লেখক হিসাবে কাজ করছেন।
বর্তমানে রাজারহাট বার্তার সাব-এডিটর ও ক্রিয়েটিভ হেড হিসেবে কর্মরত।