নোবেল প্রাপ্তির পদক্ষেপে আশাবাদী অধ্যাপক মৃণাল ঠাকুর
গত ২৫ বছর ধরে গবেষণার সঙ্গে যুক্ত তিনি। বর্তমানে অবার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) ফোটোনিক ম্যাটেরিয়ালস রিসার্চ ল্যাবরেটরির পরিচালক হিসেবে অধ্যাপক মৃণাল ঠাকুর কর্মরত। অধ্যাপক ঠাকুর ২৩ বার রসায়নে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন কিন্তু নোবেল পুরস্কারে সম্মানিত হননি। অপেক্ষায় রয়েছেন এই বছর বাংলা থেকে নোবেল (Nobel) পুরস্কার প্রাপ্তির।
এই বিষয়ে প্রফেসর ঠাকুর দাবি করেছেন মোট চারটি বিষয়ের উপর সমাধান করতে হবে এবং গত ২৪ বছর ধরে যে অন্যায় অবিচার চলছে সেই চারটি বিষয় হল:
১) 2000 সালের Nobel Prize দেওয়ার সময় প্রফেসার মৃনাল ঠাকুরের আবিষ্কৃত “Non- conjugated Conductive Polymer” এর বিষয়টি বিবেচনা করা হয়নি সেটা বিবেচনা করে প্রফেসর ঠাকুরের যোগ্য সম্মান প্রাপ্য।
২) The Royal Swedish Academy of Science-এর Website-এ যে Document-এ বলা আছে Polymer Must Be Conjugated To Be Electrically Conductive সেটা সংশোধন করতে হবে। কারণ এই statement and theory Incorrect.
৩) প্রফে৩সর ঠাকুরের Research Funding সহসা Stop করে দেওয়া হয়েছে ২০০৩ কাল থেকে কেননা তিনি ২০০০ সালের Nobel Prize দেওয়ার সময় যে incorrect Theory এর ওপর Base করে দেওয়া হয়েছে সেটা জনসমক্ষে তুলে ধরেছেন।
৪) ২০১৪ সালের Chemistry তে Nobel Prize দেওয়া হয়েছে” Super Resolved Fluorescence Microscopy” এই Theory ওপর। কিন্তু এই theory দাঁড়িয়ে আছে প্রফেসর ঠাকুরের করা Nonlinear Optical Experimental And Theoretical Studies এর ওপর।
সুতরাং ২০০০ সালে Nonconjugated Conductive Polymer কে Due Regards দেওয়া হয়নি। 2014 সালে Nonlinear Optical Studies কে ignore করা হয়েছে, আবার 2023 সালে প্রফেসর ঠাকুরের Organic Quantum Dots Of Subnanometer Diamensions এর।
একইসঙ্গে আক্ষেপের সুরে প্রফেসর ঠাকুর জানিয়েছেন, The Royal Swedish Academy Of Science Nobel Prize দিলেন Heeger, MacDiarmid এবং Shirakawa কে তাদের “Conductive Polymer” আবিষ্কারের জন্য কিন্তু তারা শুধুমাত্র Conjugated Conductive Polymer আবিষ্কার করেছিলেন, প্রফেসর ঠাকুরের আবিষ্কৃত Non Conjugated Conductive Polymer উপেক্ষিতই থেকে গেল।
